ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন অক্ষিতা রায়, আর. জি. বড়ুয়া U-11 টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতা শিলচরের মেয়
এই প্রথমবারের মতো 11 জনের বয়সের একটি গেমের আয়োজন করা হয়েছে এবং এর নাম দেওয়া হয়েছে 'হপস গ্রুপ'। আর সেখানে জয় নিয়ে শিলচরের আশার আলো জ্বালিয়েছেন অক্ষিতা।
শিলচর শহরে টেবিল টেনিসে বিপ্লব শুরু হয়েছে। শিলচরের 10 বছর বয়সী অক্ষিতা শহরের প্রথম প্যাডার হয়ে অল আসাম চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে।
শিলচর প্যাডলাররা গুয়াহাটির কলকলতা ইনডোর স্টেডিয়ামে দুদিনের ইভেন্টে ছয়টি ইভেন্টে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছে। এছাড়া, তাদের মধ্যে একটি কোয়ার্টার ফাইনালে খেলেছে। এবং, অক্ষিতা সবাইকে মুগ্ধ করে ফাইনাল পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হন। শিলচরের হলি ক্রস স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র দেরাদুনে টেবিল টেনিসে অংশ নিয়ে ফিরেছে। স্বভাবতই এত ছোট বয়সে তার দারুণ স্থায়িত্ব আছে। সেটাকে পুঁজি করে একের পর এক ম্যাচ জিতেছেন।
এই প্রথমবারের মতো 11 জনের বয়সের একটি গেমের আয়োজন করা হয়েছে এবং এর নাম দেওয়া হয়েছে 'হপস গ্রুপ'। আর সেখানে জয় নিয়ে শিলচরের আশার আলো জ্বালিয়েছেন অক্ষিতা।
এই ক্ষুদ্র প্যাডলার প্রথম রাউন্ডে একটি বাই পায়। দ্বিতীয় রাউন্ডে, তিনি জোরহাটের কৃতিকা শর্মাকে পরাজিত করেছেন। থ্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে তার প্রতিপক্ষ ছিলেন ডিব্রুগারের আলোকিতা বোরা। তাকে পরাজিত করার পর অক্ষিতা শিলচরের দিবিজা পলের মুখোমুখি হন। অক্ষিতা তাকেও পরাজিত করে। প্রথম তিন ম্যাচে ৩-০ ব্যবধানে জিতেছে অক্ষিতা। উত্তর লখিমপুরের রশ্মি চেনো সেমিফাইনালে কিছুটা চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিলেন। তাতে অক্সিতা ৩-১ গোলে জিতেছিল। এই বছরের ইভেন্টে শিলচর থেকে মোট 30 জন প্যাডলার অংশ নিয়েছিল। তাদের মধ্যে জয়ের ম্যাচে জয় পেয়েছে অক্ষিতা।
আপনার প্রতিক্রিয়া কি?